অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন হওয়ার পর তাদের দোসররা অনেকেই রয়ে গেছেন। কিন্তু আমরা আইন হাতে তুলে নেইনি। তারা এখনো নিজ নিজ এলাকায় আছেন।”
তিনি স্পষ্টভাবে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমাদের এই সদস্য সংগ্রহ অভিযানে সেই সব দোসররা যেনো সদস্য হতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখবেন। এক্ষেত্রে ইউনিট প্রধানরা দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবেন। যদি ফ্যাসিবাদের কোনো দোসর সদস্য হয়, সেটা যদি জানতে পারি তাহলে সংশ্লিষ্ট ইউনিট প্রধানের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
মামুন মাহমুদ আরও বলেন, “বিএনপি অনেক বড় দল। এই দলে অনেক যোগ্য প্রার্থী আছেন সংসদ নির্বাচন করার মতো।” তবে তিনি সকলের প্রতি ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “চূড়ান্তভাবে দল যাকে মনোনয়ন দেবে, আমাদের সবার উচিত তার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ কর। সে পর্যন্ত কেউ যেনো দলে বিভেদ সৃষ্টি না করি। যদি কেউ বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করে তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই কর্মসূচিতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব, জেলা বিএনপির সদস্য নাদিম হাসান মিঠু, এবং একরামুল কবীর মামুন।